শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৫০ অপরাহ্ন
“মো. ইমরান হোসেন ইমু”
উৎসবমুখর পরিবেশে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন শুরু হয়েছে। সকাল ৮টায় ভোট গ্রহন শুরু হয়। শেষ হয় বিকেল ৫টায়।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত ডিইউজে নির্বাচনে এবার ভোটার ৩ হাজার ২২৩ জন।নির্বাচনে ১৯ পদের বিপরীতে ৪টি প্যানেল ও স্বতন্ত্রপ্রার্থী মিলে ৭৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
প্রার্থীদের প্যানেলগুলো হলো- আবু জাফর সূর্য-সাজ্জাদ আলম খান তপু, আতাউর রহমান-এম এ কুদ্দুস পরিষদ, কুদ্দুস আফ্রাদ-সোহেল হায়দার চৌধুরী এবং জাফর ওয়াজেদ-খায়রুজ্জামান কামাল প্যানেল।
অন্যদিকে প্যানেলের বাইরেও পাঁচজন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করেছেন। তারা হলেন- অমিয় ঘটক পুলক, অনুপ খাস্তগির, রওশন ঝুনু, সেবীকা রানী ও গাজী জহিরুল ইসলাম।
এছাড়া সহ-সভাপতি পদে লড়াই করেছেন আল আব্বাস, কাজী মোহসীন, খন্দকার মোজাম্মেল হক, বরুণ ভৌমিক নয়ন ও মঞ্জুশ্রী। যুগ্ম সম্পাদক পদে লড়াই করছেন খায়রুল আলম, আক্তার হোসেন, মোহাম্মদ শাহজাহান মিয়া ও শামীমা আক্তার। নির্বাহী সদস্য ৯ পদের বিপরীতে ৩৪ জন প্রার্থী লড়াই করেছেন।
এর আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি ডিইউজে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবু তাহের নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করেন। সেই মোতাবেক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
আতাউর-কুদ্দুস পরিষদ এর
* সকল গণমাধ্যম কর্মদের জন্য ওয়েজ বোর্ড গঠন ও বাস্তবায়ন এবং বেকার সাংবাদিকদের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ গ্রহণ।
* ডিইউজের নিজস্ব কল্যাণ তহবিল গঠন, সদস্যদের কল্যাণ ও আর্থিক নিরাপত্তা বিধান এবঙ অসুস্থ সাংবাদিকদের তাৎক্ষণিক সহায়তা ও আইনি সহায়তা প্রদান উদ্যোগ গ্রহণ।
* ডিইউজের সদস্যদের আবাসন সমস্যার সমাধনে কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ।
* ইউনিয়নের সদস্যদের ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়ন, মিডিয়া সেন্টার খোলা ও ডিইউজের নিজস্ব ওয়েব সাইট চালু করা।
* নিয়মিত ডিইউজে বার্তা প্রকাশ ও পেশাগত মান উন্নয়নের জন্যে সদস্যদের নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং নারী সাংবাদিকদের পেশাগত মর্যাদা বৃদ্ধি ও কল্যাণের উদ্যোগ।
* সংবাদপত্র, সাংবাদিক-কর্মচারী (চাকরি ও শৃঙ্গলা) অধ্যাদেশ, ১৯৭৪ আধুনিক ও যুগোপযোগী করে পুনর্বহালের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া।
* সাংবাদিকতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে সিনিয়র সাংবাদিকদের অবসর ভাতা চালু ও পদক প্রবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা।